চৈতন্য মহাপ্রভুর ভজন কীর্তন এবং নৃত্যের মাধ্যমে কৃষ্ণের উপাসনার পদ্ধতি বাংলার বৈষ্ণবধর্মের উপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল । তিনি অচিন্ত্য ভেদা অভেদ তত্ত্বের বেদান্তিক দর্শনের প্রধান প্রবক্তাও ছিলেন । মহাপ্রভু গৌড়ীয় বৈষ্ণবধর্ম ( ওরফে ব্রহ্ম মাধবগৌড়ীয় সম্প্রদায় ) প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি ভক্তি যোগ ব্যাখ্যা করেছিলেন এবং হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্রের জপকে জনপ্রিয় করেছিলেন । তিনি শিক্ষাষ্টকম (আটটি ভক্তিমূলক প্রার্থনা) রচনা করেন।

পুরীর জগন্নাথদেবের মন্দিরটি সমস্ত হিন্দুদের কাছে এবং বিশেষ করে বৈষ্ণব ঐতিহ্যের জন্য পবিত্র । অনেক মহান বৈষ্ণব সাধক, যেমন রামানুজাচার্য , মাধবাচার্য , নিম্বারকাচার্য , বল্লভাচার্য এবং রামানন্দ মন্দিরের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন। রামানুজ মন্দিরের দক্ষিণপূর্ব কোণে ইমার মঠ প্রতিষ্ঠা করেন এবং আদি শঙ্করাচার্য গোবর্ধন মঠ প্রতিষ্ঠা করেন , যা চার শঙ্করাচার্যের একটির আসন । এটি গৌড়ীয় বৈষ্ণবধর্মের অনুসারীদের জন্যও বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ , যার প্রতিষ্ঠাতা চৈতন্য মহাপ্রভু দেবতা জগন্নাথের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিলেন এবং বহু বছর ধরে পুরীতে বসবাস করেছিলেন।
​⁠​⁠​⁠​⁠​⁠‪@Godlygrace1579‬
#god
#devotional
#srikrishna
#devotees
#gita
#dolyatra
#holi
#janyavi
#jagannath
#viral
#viralvideo
#viralshorts
#viral_video